দুবাইয়ে গ্লোব সকারের বিচারে শতকের সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছেন পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।বছরের সেরা ফুটবলার হয়েছেন রবার্ট লেওয়ানডস্কি।শতকের সেরা কোচ পেপ গার্দিওলা।শতকের সেরা ক্লাবের স্বীকৃতি গেছে রিয়াল মাদ্রিদের ঝুলিতে।আর সেরা এজেন্ট হয়েছেন হোর্হে মেন্ডেস।দুবাইয়ের ঝলমলে রাতের আকাশে আরো একবার বিজয়ীর বেশে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।৩৫ বছর বয়সে অর্জনের ঝুলিকে করলেন আরো সমৃদ্ধ।কয়েকদিন আগেই প্রথম পর্তুগিজ ফুটবলার হিসেবে জিতেছিলেন গোল্ডেন ফুট অ্যাওয়ার্ড।৫ বার ব্যালন ডি অর জয়ী তারকা এবার গ্লোব সকারের শতকের সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হলেন।এ যাত্রায় রোনালদো হারিয়েছেন তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসি ও লিভারপুল তারকা মোহাম্মদ সালাহকে।ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ সময় রিয়াল মাদ্রিদে কাটিয়েছেন রোনালদো।৯ বছরের রিয়ালের ক্যারিয়ারে ২৯২ ম্যাচ খেলে করেছেন ৩১১ গোল।২০০৯ সাল থেকে রিয়ালের চারবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন রোনালদো।রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে য়্যুভেন্তাসে এসেও নিজের দুরন্ত যাত্রা অব্যাহত রেখেছেন সি আর সেভেন।গ্লোব সকারের শতকের সেরা ফুটবলারের দৌড়ে তাকেই বিজয়ীর ট্রফি তুলে দিয়েছেন আয়োজকরা।এ প্রসঙ্গে রোনালদো বলেন, এ পুরস্কার আমার ক্যারিয়ারে বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। প্রতিটি পুরস্কার আমাকে আরো ভাল খেলতে উৎসাহ যোগায়।থেমে যেতে চাইনা।এ মৌসুমে আরো অনেক রেকর্ড গড়তে চাই।আশা করছি শিগগিরই পৃথিবী করোনামুক্ত হবে।কারণ এ মহামারির মাঝে খেলা চালিয়ে যাওয়া সত্যিই কষ্টের।দর্শক খেলার প্রাণ।কিন্তু করোনার কারণে মাঠে ঠিকভাবে দর্শক খেলা দেখার সুযোগ পাচ্ছে না।খালি স্টেডিয়ামে খেলা চালিয়ে যাওয়া সত্যিই কষ্টের।যেটা শুধু একজন ফুটবলারই অনুভব করতে পারবে।
কয়েকদিন আগে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন রবার্ট লেওয়ানডস্কি। মৌসুমটা দারুণ কেটেছে এই পোলিশ তারকার। বায়ার্ন মিউনিখের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, জার্মান কাপ ও বুন্দেসলিগাসহ সব বড় বড় সব পুরস্কার জয়েই সামনে থেকে অবদান রেখেছেন এই তারকা।তাইতো গ্লোব সকারের বছরের সেরা ফুটবলারের পুরস্কার পেয়েছেন লেওয়ানডস্কি।
শতকের সেরা ক্লাব নির্বাচিত করা হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে।স্প্যানিশ ফুটবলে প্রতি মৌসুমেই সাফল্যের ধারায় উজ্জীবিত লস ব্লাঙ্কোস। লিগ চ্যাম্পিয়নদের হাতেই গেছে তাই শতকের সেরা ক্লাবের স্বীকৃতি।শতকের সেরা কোচ পেপ গার্দিওলা।সেরা এজেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন হোর্হে মেন্ডেস।

Leave your comments