গোপালপুরে কোটের ডিগ্রি পাওয়ার পরেও বিধবা ও এতিমের বসতভিটা দখল করে রেখেছে কিছু চিহ্নিত অপরাধী।

অপরাধী ব্যক্তিরা হলো ” চান মিয়া, পিতা – আরফান আলী, ইসমাইল , শাজাহান ও চুন্নু মিয়া পিতা আয়ুব
আলী। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে কয়েকজন জানায় উল্লেখিত ব্যক্তিরা রাজনৈতিক
ছত্রছায়া এলাকায় খুব দাপুটে হয়ে উঠেছে। তারা এলাকায় বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়ায় প্রশাসন ও তাদের কাছে
জিম্মিহয়ে আছে। তাদের অত্যাচারে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না।

ঘটনার সত্যতা খুঁজতে আমাদের ক্রাইম রিপোর্টার ও মানবধিকার কর্মী আরিফুজ্জামান শিপলু কড়িআটা ঐ
বিধবার বাড়ি যায়। বিধবার সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে অপরাধীরা গঠনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাকে হুমকি দিতে
থাকে।

এক পর্যায়ে তারা তার বিরুদ্ধে গুজব রটিয়ে গনধোলাইয়ের উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। জীবন বাঁচাতে আরিফ
পানি ও কাদার মদ্ধদিয়ে পালিয়ে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্তহলে পানপাতায় ফিরে
আসে।

আরিফ স্থানীয় প্রশাসনকে মোবাইলের মাধ্যমে সাহায্য চাইলে তারা কোনো সহযোগিতা করেনি। ওই ব্যক্তিদের
এহন অপকর্মের সাথে এলাকার জনগণ নীরব , কষ্ট করে দিনাতিপাত করে।

পরবর্তীতে আরিফুজ্জামান শিপলু গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনের বরাবর
একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে দ্রুত বেবস্থা গ্রহণ করে এলাকায় শান্তি পিরিয়ে আনতে এবং বিধবা ও
এতিমের বসতভিটা পিরিয়ে দেবার জন্য অনুরোধ করেন।

বিধবা ও এতিমের বসতভিটা দখল করে রেখেছে কিছু চিহ্নিত অপরাধী

ক্রাইম রির্পোটার, আরিফুজ্জামান শিপলু

আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এসআই কোহিনুর আক্তার

Leave your comments