অনলাইন পত্রিকায় কুড়িগ্রাম জেলার নাজিরা মিয়াপাড়া এলাকার জনাব আজম খানের স্ত্রী জনাবা মেহেরুন্নেসা কর্তৃক মে মিথ্যা তথ্য দ্বারা প্রেস কনফারেন্সে করেছেন সেই মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তিনি ১৬.০৫.২০১৭   ইংরেজি তারিখে তার বেদখলকৃত জমির সমুদয় মূল্য পেয়ে যে জমি কবলা দলিল করে দেন দলিলে বর্ণিত ৪ জনকে তার পরিমাণ হলো ৮.৭৫ শতাংশ।  তিনি যে মিথ্যা তথ্যে প্রেস কনফারেন্স করেছেন তাহা আইন অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রকৃত সত্য হলো তাকে ও তার স্বামীকে মারপিট করে ওই বাড়ি থেকে বাহির করে দেন রংপুর সিও বাজার এর স্থানীয় লোকজন ২০১৬ সালে । তিনি উক্ত জায়গা থেকে বেদখল হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সর্বশেষ কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার অধিবাসি জনাব ফিরজ কবির কাজল এবং তবকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মুকুল হোসেন এর মাধ্যমে আমার নিকট বিক্রির নিমিত্তে পক্ষ বা একাধিক ব্যক্তি খুজে দেখার প্রস্তাব নিয়ে আসেন। তিনি কান্না কাটি করেন। অনেক পরে  দলিলে উল্লেখিত ব্যাক্তিগন যার মধ্যে পুলিশের একজন অতিরিক্ত এসপি, এনএসআই এর একজন ডেপুটি ডিরেক্টর এবং একজন সাব রেজিস্ত্রার ও আমি মিলে উক্ত জমির সমুদয় মূল্য (দলিলে উল্লেখিত)  পরিশোধ করলে তিনি উক্ত জমি কবলা দলিল করে দেন। তিনি জমির মূল্য পেয়ে আমাদেরই সহায়তায় বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর শাখায় ডিপিএস করেন। উল্লেখ্য যে  রংপুর জেলার সিও বাজারে তার বেদখলকৃত ও বিক্রিত জমি নিয়ে উক্ত বাড়ি সংলগ্ন জনাব আব্দুল মান্নান এর সহিত দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ও মামলা বিদ্যমান ছিল। তিনি যে মিথ্যা তথ্য দ্বারা প্রেস কনফারেন্স করেছেন তাহা উক্ত ফিরোজ কবির কাজল এবং মুকুল চেয়ারম্যান সহ দলিলে উল্লেখিত পক্ষগণ এবং সাক্ষীগণ কে জিজ্ঞাসা এবং বাংলাদেশ  ব্যাঙ্ক, রংপুর শাখার তথ্য পর্যালোচনা করলে ঘটনা  দিবালোকের মত পরিস্কার হয়ে যাবে। আরও উল্লেখ থাকে যে, তিনি রংপুর সিটি  করপোরেশন এর অনুমতি ব্যতিত  অবৈধভাবে যে অবকাঠামো উক্ত জমিতে নির্মাণ করেন আইন অনুযায়ী তাহা ভেঙ্গে ফেলতে হবে।
অতএব, উক্ত সংবাদের মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে অত্র প্রতিবাদ আইন অনুযায়ী প্রকাশ করে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করিবেন।
আজিজুর রহমান দুলু
সাবেক বিচারক ও আইনজীবী
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
০১৭১৬৮৩২৩০৮
ইমেইলঃ azizurrahmandulu@gmail.com
Leave your comments